আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চট্টগ্রাম-১২ পটিয়াতে নতুন দল তৃণমূল বিএনপি থেকে নির্বাচন করার গুঞ্জন শুনা যাচ্ছে সমাজসেবক শিক্ষানুরাগী ক্রীড়া সংগঠক মিডিয়া কর্মী পটিয়ার হাবিলাসদ্বীপ ইউনিয়নের পরিচিতি মুখ জনাব মোঃহাসানুর জামান বাবু।
বিভিন্ন সূত্রে পাওয়া খবরে জানাগেছে মোঃহাসানুর জামান বাবু একসময় মেধাবী ছাত্রদল নেতা ছিলেন এবং পটিয়া উপজেলা বিএনপির অর্থ সম্পাদক ও জাতীয়তাবাদী সামাজিক সাংস্কৃতিক সংস্থা জাসাস পটিয়া উপজেলা সভাপতি ছিলেন।এছাড়াও তিনি পটিয়া হাবিলাসদ্বীপ ইউনিয়নের নিজ এলাকায় বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান সামাজিক সাংস্কৃতিক ক্রীড়া প্রতিষ্ঠানের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে থেকে সততা নিষ্ঠার সাথে সফলভাবে দায়িত্ব পালন করেছেন। এরচেয়ে সারা পটিয়াতে তিনি একজন ক্রীড়া সংগঠক হিসাবেই বেশি পরিচিতি। ব্যক্তিগত জীবনে মোঃ হাসানুর জামান বাবু একছেলে একমেয়ে দুই সন্তানের জনক,উনার স্ত্রীও একটি উচ্চ শিক্ষিতও একটি হাই স্কুলে শিক্ষকতা করেন।হাসানুর জামান বাবু’র পিতাও একজন মুক্তিযোদ্ধা সেনাকর্মকর্তা।শিক্ষা জীবনে তিনি হাবিলাসদ্বীপ উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি, হুলাইন ছালেহ্-নূর কলেজ থেকে এইচএসসিও ডিগ্রী পাশ করার পর চট্টগ্রাম কলেজ থেকে ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ থেকে স্নাতকোত্তর পাশ করেন।
আজ দুপুরে মুুঠোফোনে মোঃহাসানুর জামান বাবু’র সাথে এব্যাপারে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান,- আমি ছাত্রাবস্থা থেকে বিএনপির রাজনীতির সাথে সক্রিয় ভাবে জড়িত ছিলাম এবং রাজনীতির নেশায় জীবনে কোন সরকারি বেসরকারি চাকুরীতে যোগদান করেনি।কিন্তু সে হিসাবে দল দুুইবার ক্ষমতায় এবং ক্ষমতার বাহিরে থাকাবস্হায় আমাকে কোন মূল্যায়ন করেননি বিধায় আমি ২০০৮ সালে বিয়ের পর থেকে নিজেকে সক্রিয় রাজনীতি থেকে অনেকটা গুটিয়ে নিয়েছি। তারপর এখনও অন্তরে মননে মেজাজে জাতীয়তাবাদী আদর্শ লালন করি বিধায় চট্টগ্রামে দায়িত্বপ্রাপ্ত তৃণমূল বিএনপির দায়িত্বশীল একনেতা ফোনে প্রস্তাব দিয়েছেন। কিন্তু আমি এখনও কোন সিদ্ধান্ত জানায়নি।
তিনি বলেন বর্তমানে নির্বাচন করতে অনেক টাকার প্রয়োজন।আমার সংসারে যেখানে নুন আনতে পান্তা পুরাই সেখানে আমি নির্বাচন করবো সেটা চিন্তাও করতে পাড়ছিনা।